যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত কর্মকর্তারা অভিবাসীদের দেশটিতে ঢুকতে দেওয়ার আগে ফেসবুক প্রোফাইল পরীক্ষা করে দেখছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমের একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন সীমিত করতে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই আদেশ অনুসারে, ১২০ দিন পর্যন্ত শরণার্থীদের ঢুকতে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। আর এরপরও পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সিরীয় শরণার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারবে না।
সিরিয়া ছাড়াও আরও ছয়টি মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিক বা অভিবাসীদের ওপর কড়া নিয়ম জারি করেছেন ট্রাম্প। রয়টার্সের খবরে হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে জানানো হয়
, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান ও ইয়েমেনের নাগরিক অথবা অভিবাসীরা ৯০ দিন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে কড়াকড়ির মুখে পড়বে।
মুসলিমপ্রধান কয়েকটি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে বাধা ও অভিবাসন সীমিত করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের করা নির্বাহী আদেশে সইয়ের পর সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা ফেসবুকে অভিবাসীদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পরীক্ষা করছে বলে রোববার ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকা এ তথ্য প্রকাশ করে।
হাউসটনভিত্তিক আইনজীবী মানা ইয়াগনিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, নির্বাহী আদেশ জারির পর যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অধিকার থাকা কয়েকজন গ্রিন কার্ডধারীকে মার্কিন বিমানবন্দরে সীমান্ত কর্মকর্তারা (বর্ডার এজেন্টস) জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
আমেরিকান ইমিগ্রেশন লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (আলিয়া) তথ্য অনুযায়ী, সীমান্ত কর্মকর্তারা আটক ব্যক্তিদের সামাজিক যোগাযোগের প্রোফাইল দেখে যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার অনুমতি দেওয়ার আগে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির এক মুখপাত্র বলেছেন, সাতটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশের পাসপোর্টধারী ভ্রমণকারী এবং যুক্তরাষ্ট্রে কাজ ও বসবাসের অনুমতি পাওয়া গ্রিন কার্ডধারীদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়েছে। শনিবারের এই নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকে বিশ্বে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
সুদান থেকে আসা ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি শিক্ষার্থীকে পাঁচ ঘণ্টা নিউইয়র্কে আটকে রাখা হয় এবং ইরান ও কানাডার যৌথ পাসপোর্টধারীকে অটোয়াতে যুক্তরাষ্ট্রগামী প্লেনে উঠতে দেওয়া হয়নি।
আইনজীবী ইয়াগনি বলেন, ‘এ মানুষগুলো বৈধভাবে আসছে। এখানে তাঁদের চাকরি আছে, গাড়ি আছে। শুধু ট্রাম্প গতকাল একটা কিছু সই করেছেন, সবকিছু হঠাৎ থেমে গেছে। এটা ভয়াবহ।’
সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণ দেখিয়ে লিবিয়া, ইরাক, ইরান, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তথ্যসূত্র: আইএএনএস।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসন সীমিত করতে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এই আদেশ অনুসারে, ১২০ দিন পর্যন্ত শরণার্থীদের ঢুকতে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র। আর এরপরও পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সিরীয় শরণার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারবে না।
সিরিয়া ছাড়াও আরও ছয়টি মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিক বা অভিবাসীদের ওপর কড়া নিয়ম জারি করেছেন ট্রাম্প। রয়টার্সের খবরে হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে জানানো হয়
, সিরিয়া, ইরান, ইরাক, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান ও ইয়েমেনের নাগরিক অথবা অভিবাসীরা ৯০ দিন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে কড়াকড়ির মুখে পড়বে।
মুসলিমপ্রধান কয়েকটি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে বাধা ও অভিবাসন সীমিত করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের করা নির্বাহী আদেশে সইয়ের পর সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা ফেসবুকে অভিবাসীদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পরীক্ষা করছে বলে রোববার ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকা এ তথ্য প্রকাশ করে।
হাউসটনভিত্তিক আইনজীবী মানা ইয়াগনিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, নির্বাহী আদেশ জারির পর যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস ও কাজের অধিকার থাকা কয়েকজন গ্রিন কার্ডধারীকে মার্কিন বিমানবন্দরে সীমান্ত কর্মকর্তারা (বর্ডার এজেন্টস) জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
আমেরিকান ইমিগ্রেশন লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (আলিয়া) তথ্য অনুযায়ী, সীমান্ত কর্মকর্তারা আটক ব্যক্তিদের সামাজিক যোগাযোগের প্রোফাইল দেখে যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার অনুমতি দেওয়ার আগে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটির এক মুখপাত্র বলেছেন, সাতটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশের পাসপোর্টধারী ভ্রমণকারী এবং যুক্তরাষ্ট্রে কাজ ও বসবাসের অনুমতি পাওয়া গ্রিন কার্ডধারীদের ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পড়েছে। শনিবারের এই নিষেধাজ্ঞা জারির পর থেকে বিশ্বে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
সুদান থেকে আসা ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি শিক্ষার্থীকে পাঁচ ঘণ্টা নিউইয়র্কে আটকে রাখা হয় এবং ইরান ও কানাডার যৌথ পাসপোর্টধারীকে অটোয়াতে যুক্তরাষ্ট্রগামী প্লেনে উঠতে দেওয়া হয়নি।
আইনজীবী ইয়াগনি বলেন, ‘এ মানুষগুলো বৈধভাবে আসছে। এখানে তাঁদের চাকরি আছে, গাড়ি আছে। শুধু ট্রাম্প গতকাল একটা কিছু সই করেছেন, সবকিছু হঠাৎ থেমে গেছে। এটা ভয়াবহ।’
সন্ত্রাসী তৎপরতার কারণ দেখিয়ে লিবিয়া, ইরাক, ইরান, সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
তথ্যসূত্র: আইএএনএস।
No comments:
Post a Comment